এ নিয়ে ইন্টারনেটে অনেক লেখা আছে আপনারাও অনেকেই হয়তো পড়েছেন। কিন্তু আমি বিষয়টি খুব সহজ করে লেখতে চাচ্ছি যেন সবাই কিছুটা হলেও আইডিয়া পায়। আমি নিজের ভাষায় লেখতে গেলে হয়তো কিছুটা ভুলও হতে পারে। যদি আমি কিছু ভুল লেখি তাহলে কেউ সঠিকভাবে লেখে দিয়েন।
আচ্ছা শুরু করি এখন:
ক্লাউড মানে মেঘ। মেঘ থেকে বৃষ্টি ঝরে।
আমরা যাঁরা ধান চাষ করি তারা জানি আগের দিনে ধানের জমিতে পানি সেচ করতে
করতে অবস্থা খারাপ হয়ে যেতো। এখন অবশ্য গভীর নলকূপের কারণে কষ্ট অনেক লাঘব
হয়েছে ।
তো, মনে করেন আপনার ত্রিশ বিঘা জমির জন্য একটি স্যালো মেশিন। এটি দিয়ে চৈত্র মাসে পানির চাহিদা পূরণ করা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়ায় কারণ তখন পানির লেয়ার অনেক নীচে চলে যায় আর প্রখর রোদের কারণে জমিতে পানি দিতেই নাই হয়ে যায়।
আমি কি ক্লাউড কম্পিউটিং বলতে গিয়ে কি সব কৃষকের দুঃখের গল্প শুরু করালাম রে ভাই?
যাই হোক শুরু যখন করেছি শেষ করি।
সেই চৈত্র মাসে যদি মেঘ থেকে বৃষ্টি ঝরতো তাহলে সহজেই সকল জমি পানিতে ভরে যেত। কৃষকের বেঁচে যেত ডিজেল কেনার টাকা।
আমাদের ইচ্ছে মতো যদি বৃষ্টি ঝরানো যেত? তাহলে অনেক ভাল হতো, তাইনা?
কিন্তু এটার নিয়ন্ত্রণ একমাত্র আল্লাহ তাআলার হাতে।
এখন মনে করেন আপনার স্যালো মেশিনের মতো আপনার একটি কম্পিউটার আছে কিন্তু আপনার যে সার্ভিস দরকার তা আপনার কম্পিউটার দিতে পারছেনা যেকোনো কারণেই হোক। মনে করেন আপনি ম্যাটল্যাব (একটি সফ্টওয়্যার ) এর কাজ করবেন। কিন্তু আপনার কম্পিউটারে এটি নিতে পারছে না। তাহলে কি করবেন? অন্যের কম্পিউটার থেকে করবেন?
আচ্ছা কেমন হবে? যদি ইন্টারনেটে আপনি একটি ভার্চুয়াল কম্পিউটার বানাতে পারেন।
আপনি আপনার কম্পিউটার থেকেই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সেই কম্পিউটারে এক্সেস করতে পারবেন যেটি একটি বৃহৎ ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার ।
ক্লাউড কম্পিউটিং এমনই একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে আপনি যেকোনো একটি ক্লাউড কম্পিউটিং প্লাটফর্মে রেজিষ্ট্রেশন করে সেখানে ডাঁটা স্টোর করতে পারবেন এবং বিভিন্ন সফ্টঅয়্যার এর কাজ করতে পারবেন আপনার কম্পিউটারে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে ।
এই সেবা প্রথমে আমি ফ্রি পাবেন কিন্তু প্রফেশনালী এটি ব্যবহার করতে আপনাকে ফি দিতে হবে।
আবার একটু সহজ করে বলি।
আমরা যেমন ফেসবুকে একাউন্ট খুলে আমাদের মোবাইল থেকেই এটি ব্যবহার করছি, পোষ্ট লিখছি, কমেন্ট করছি, ছবি আপলোড দিচ্ছি । তেমনি কোন ক্লাউড প্লাটফর্মে রেজিষ্ট্রেশন করে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারব।
ক্লাউড কম্পিউটিং সেবাদানকারী কয়েকটি প্লাটফর্ম ।
1. Amazon web services
2. Google cloud platform
3. IBM bluemix
4.Microsoft azure
5. Alibaba cloud.
আশা করি একটু হলেও ধারনা দিতে পেরেছি।
তো, মনে করেন আপনার ত্রিশ বিঘা জমির জন্য একটি স্যালো মেশিন। এটি দিয়ে চৈত্র মাসে পানির চাহিদা পূরণ করা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়ায় কারণ তখন পানির লেয়ার অনেক নীচে চলে যায় আর প্রখর রোদের কারণে জমিতে পানি দিতেই নাই হয়ে যায়।
আমি কি ক্লাউড কম্পিউটিং বলতে গিয়ে কি সব কৃষকের দুঃখের গল্প শুরু করালাম রে ভাই?
যাই হোক শুরু যখন করেছি শেষ করি।
সেই চৈত্র মাসে যদি মেঘ থেকে বৃষ্টি ঝরতো তাহলে সহজেই সকল জমি পানিতে ভরে যেত। কৃষকের বেঁচে যেত ডিজেল কেনার টাকা।
আমাদের ইচ্ছে মতো যদি বৃষ্টি ঝরানো যেত? তাহলে অনেক ভাল হতো, তাইনা?
কিন্তু এটার নিয়ন্ত্রণ একমাত্র আল্লাহ তাআলার হাতে।
এখন মনে করেন আপনার স্যালো মেশিনের মতো আপনার একটি কম্পিউটার আছে কিন্তু আপনার যে সার্ভিস দরকার তা আপনার কম্পিউটার দিতে পারছেনা যেকোনো কারণেই হোক। মনে করেন আপনি ম্যাটল্যাব (একটি সফ্টওয়্যার ) এর কাজ করবেন। কিন্তু আপনার কম্পিউটারে এটি নিতে পারছে না। তাহলে কি করবেন? অন্যের কম্পিউটার থেকে করবেন?
আচ্ছা কেমন হবে? যদি ইন্টারনেটে আপনি একটি ভার্চুয়াল কম্পিউটার বানাতে পারেন।
আপনি আপনার কম্পিউটার থেকেই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সেই কম্পিউটারে এক্সেস করতে পারবেন যেটি একটি বৃহৎ ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার ।
ক্লাউড কম্পিউটিং এমনই একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে আপনি যেকোনো একটি ক্লাউড কম্পিউটিং প্লাটফর্মে রেজিষ্ট্রেশন করে সেখানে ডাঁটা স্টোর করতে পারবেন এবং বিভিন্ন সফ্টঅয়্যার এর কাজ করতে পারবেন আপনার কম্পিউটারে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে ।
এই সেবা প্রথমে আমি ফ্রি পাবেন কিন্তু প্রফেশনালী এটি ব্যবহার করতে আপনাকে ফি দিতে হবে।
আবার একটু সহজ করে বলি।
আমরা যেমন ফেসবুকে একাউন্ট খুলে আমাদের মোবাইল থেকেই এটি ব্যবহার করছি, পোষ্ট লিখছি, কমেন্ট করছি, ছবি আপলোড দিচ্ছি । তেমনি কোন ক্লাউড প্লাটফর্মে রেজিষ্ট্রেশন করে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারব।
ক্লাউড কম্পিউটিং সেবাদানকারী কয়েকটি প্লাটফর্ম ।
1. Amazon web services
2. Google cloud platform
3. IBM bluemix
4.Microsoft azure
5. Alibaba cloud.
আশা করি একটু হলেও ধারনা দিতে পেরেছি।
0 Comments